দৈনিক সপ্তাহ যে আমরা
কায়েম রিপোর্টার সাহাবুল আলম
দীর্ঘদিন ধরে কাঁচামা লের ব্যবসা করতো করা কালীন টাকা নিতো পড়াই গ্রাম একটি ছেলে থেকে বানোয়াটি এ কটি এ কাউন্ট দেখায় সে খানে নাকি তার ১৫ লাখ টাকা আছে
সরল বিশ্বাসে ছেলেটি তার কাছে প্রতার ণার শিকার হয়ে টাকা দিয়েছে গিয়ে পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে জানা যায় সে এ কাউন্টটি নেই এ কটি প্রতারক অনেক মানুষের থেকে টাকা নিয়েছে কাঁচামা লের বেডশিট ইমরান
গোপন সূত্রে জানা যায় এ এই ছেলে অনেক মানুষের কাছ থেকে এভাবে টাকা হাতিয়ে নেন দিয়ে এভাবে অনেক মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে নিজেকে আড়ালে রাখ জীবন নষ্ট করেছে আইপি এল থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম চালিয়ে যায় কাঁচামালের ব্যবসার কথা বলে
এখন ভুক্তভো গীর অভিযো গ এই ফ্যামিলির সবকিছুই জানে কিন্তু সরে জমিনে গিয়ে ইমরানের ফ্যামিলির কথা বললে ইমরানের বাবা বলে আমাদের সাথে তাহার কোন যো গাযোগ নেই তাকে চিনি না নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন ইমরানের অনেক বিশ্বস্ত লোক কামাল ভাইকে এবং উনার বাবাকে ধরলে ইমরানের খোঁজ মিলবে আর ইমরান কে যদি সে না চিনে থাকে তাহলে কামালের কাছে ঘর কিভাবে বিক্রি করল কাজএটা এ কটি মিথ্যা কথা আর যার থেকে নিয়েছে ১২০০০০ টাকা নিয়ে থামেনি ইমরানের মুঠোফোনে যো গাযোগ করলে সে বলে আমার মালের লস খেয়েছি ও বউ চলে গেছে আমার মা থা ঠিক নেই সবই হাতে হলে দিব আমার এগুলো করা ভুল হয়েছে আমার ঘর বিক্রি করে দিয়েছি কামালের কাছে এ খন আর ফোনে যোগাযোগ করে না একটাই দাবি মাননীয় পুলিশ সুপারের দৃষ্টি আকর্ষণ কামনা এবং ইমরান কে আইনে আ ও তায় এ নে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক,
এই সে ইমরান দেশ ও জাতির শত্রউ