এবং দীর্ঘতম সেতু, পদ্মা সেতু। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে থাকতে পেরে আমি ভীষণ আনন্দিত। বিশেষ করে মাওয়া থেকে জাজিরা প্রান্তে প্রথমবারের মতো পদ্মা সেতুর ওপরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরসঙ্গী হতে পারায় আমি গর্বিত। পদ্মা সেতু বাংলাদেশের সক্ষমতার এক গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস। পদ্মা সেতুর কল্যাণে শুধু দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে কৃষি, শিল্প, বাণিজ্যে, সর্বোপরি অর্থনীতিতে ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হবে তা-ই নয়, বরং দক্ষিণ এশিয়ার একটি প্রভাবশালী অঞ্চল হিসেবে বাংলাদেশের যোগাযোগ হবে বিশ্বের সাথে। এগিয়ে যাবে দেশ, এগিয়ে যাবো আমরা। আজ আমার, আমাদের বুকটা ভরে গেছে আনন্দে। আজ আমরা বলতে পারছি, ‘আমাদের পদ্মা সেতু’। ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।