আইলে.
আমারে কইয়েন !
হেল্পার তাকে আশ্বস্ত করে বললোঃ ঠিক আছে,ঠিক আছে। বাস চলতে শুরু করলো।
বুড়ি দুই মিনিট পরেই হেল্পারকে বললোঃ ফরিদপুর আইছে? হেল্পার উত্তরে ‘না’ বলল !
কিন্তু বুড়ি দুই মিনিট পর পর হেল্পারকে এই প্রশ্ন করতে লাগল! হেল্পার ও বাসের যাত্রীরা বিরক্ত হয়ে বুড়িকে ধমক দিল! বুড়ি তখন ভয়ে চুপ।
এদিকে বাস চলতে চলতে ফরিদপুর ছাড়িয়ে সামনের স্টপেজের মাঝামাঝি চলে এলো।
তখন হেল্পারের মনে পড়লো যে, বুড়িমা তো ফরিদপুরের কথা বলে রেখেছিল!
বাসের সব যাত্রী তখন হেল্পারকে বকাঝকা করে বাস ঘোরাতে বললো।
তো বাস আবার ঘুরিয়ে ফরিদপুর এলো।
হেল্পার বুড়িকে বললোঃ বুড়িমা, ফরিদপুর আইছে
আপনে নামেন !
বুড়ি চোখ কুঁচকে জবাব দিলঃ নামমু ক্যা !
মুই যামু বরিশাল ডাক্তার মোরে ডাহাত্তন (ঢাকা) একটা ট্যাবলেট খাওয়াইয়া কইছে ফরিদপুর গিয়া আরেকটা খাইতে ! মুই এখন ট্যাবলেট খামু! পানি দে !
হেল্পার তাকে আশ্বস্ত করে বললোঃ ঠিক আছে,ঠিক আছে। বাস চলতে শুরু করলো।
বুড়ি দুই মিনিট পরেই হেল্পারকে বললোঃ ফরিদপুর আইছে? হেল্পার উত্তরে ‘না’ বলল !
কিন্তু বুড়ি দুই মিনিট পর পর হেল্পারকে এই প্রশ্ন করতে লাগল! হেল্পার ও বাসের যাত্রীরা বিরক্ত হয়ে বুড়িকে ধমক দিল! বুড়ি তখন ভয়ে চুপ।
এদিকে বাস চলতে চলতে ফরিদপুর ছাড়িয়ে সামনের স্টপেজের মাঝামাঝি চলে এলো।
তখন হেল্পারের মনে পড়লো যে, বুড়িমা তো ফরিদপুরের কথা বলে রেখেছিল!
বাসের সব যাত্রী তখন হেল্পারকে বকাঝকা করে বাস ঘোরাতে বললো।
তো বাস আবার ঘুরিয়ে ফরিদপুর এলো।
হেল্পার বুড়িকে বললোঃ বুড়িমা, ফরিদপুর আইছে
আপনে নামেন !
বুড়ি চোখ কুঁচকে জবাব দিলঃ নামমু ক্যা !
মুই যামু বরিশাল ডাক্তার মোরে ডাহাত্তন (ঢাকা) একটা ট্যাবলেট খাওয়াইয়া কইছে ফরিদপুর গিয়া আরেকটা খাইতে ! মুই এখন ট্যাবলেট খামু! পানি দে !