অসচেতনতা এবং কর্তব্যরত ব্যক্তিদের গাফেলতির জন্য-
ডেঙ্গু রোগ হাসপাতাল থেকেই ছড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আশপাশের মানুষের দিকে।
হাসপাতালের #চারপাশে মনে হচ্ছে ডেঙ্গু মশার চাষ হচ্ছে। এতো নোংরা কোনো সরকারি হাসপাতাল হতে পারে তা জানা ছিলো না😢।
ডেঙ্গু রোগীদের কেহই মশারী ব্যবহার করে না বললেই চলে। আমরা ৩জন সমাজকর্মী হাসপাতালে গিয়ে লোকদের অনুরোধ করে এবং সচেতনতামূলক কথা বললে কিছু ডেঙ্গু রোগী মশারী টানিয়ে বেডে অবস্থান করেন।
হাসপাতালের #বাথরুম এতো নোংরা এবং জীবাণুযুক্ত এতে প্রস্রাব-পায়খানা করতে যাওয়ার মতো কোনো পরিবেশ নাই এবং বাথরুমে জমে থাকা নোংরা পানিতেও #মশার চাষ হচ্ছে।
হাসপাতালের সকল নার্স এবং একজন মহিলা ডাক্তারকে এসকল অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বললে, তারা বলেন আপনারা সমাজকর্মীরা রোগীদের সচেতন করেন।
কালকিনি হাসপাতালে অন্য রোগের চিকিৎসা নিতে আসা ব্যক্তি ডেঙ্গু’তে শক্রামিত হওয়ার ৮০% চান্স আছে বলে মনে করি।