মোঃ আল আমিন ইসলাম নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি:
৬ অক্টোবর ২০২৩ ইং তারিখের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত”সরকারি জমিতে অবৈধভাবে পুকুর খনন,
হুমকির মুখে ৩০০ একর ফসলি জমি “
উক্ত নিউজের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ।
কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশিত হয় যে নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার শৈালমারী ইউনিয়নের ১ নং, ওয়ার্ডে ৩০০ একর জমি হুমকির মুখে,জমি বেদখল সহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। উক্ত নিউজ দেখার পরে আমি সহ আরো কয়েক জন প্রতিনিধি সরজমিনে যাই। এলাকাবাসীর বক্তব্য ভিডিও করি। পরিদর্শনকালে দেখা যায় যে, উক্ত নিউজটির কোন সত্যতা নাই। এ বিষয়ে আব্দুল বাতেন শাহীন এর সাথে যোগাযোগ করিলে তিনি বলেন যে, আমার নামে একটি মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে একটি নিউজ করা হয়েছে। ঘটনার কোন সত্যতা উৎঘটন না করেই উক্ত নিউজ করা হয়েছে। তাদের এই নিউজের বিরুদ্ধে আমি প্রতিবাদ জানাই, ও তীব্র নিন্দা জানাই, তিনি আরো বলেন আমার জেটাতো ভাই আব্দুল খালেকের সাথে পারিবারিক জমি নিয়ে বিরোধ চলিয়া আসিতেছে। আব্দুল খালেক এলাকার লোককে ভুলভাল বুঝিয়ে স্বাক্ষর নিয়ে বিভিন্ন অফিসে মিথ্যা অভিযোগ করিতেছে। তিনি আরো বলেন আমাদের কবুলিয়তকৃত ডোবাটি মাছ চাষের উপযোগী করিয়া আমার বেকার ভাইদের কর্মসংস্থান করার কারণে খালেক আমাদের বিরুদ্ধে হিংসা করিতেছে। এ বিষয়ে শৌলমারী ইউনিয়ন দায়িত্বপ্রাপ্ত থাকা তহসিলদার মোঃ মিজানুর রহমান এর সাথে যোগাযোগ করিলে তিনি বলেন এলাকার কিছু মানুষ অভিযোগ দিলে বিষয়টা জেনে আমি মোঃ আব্দুল বাতেন সাহেবকে একটা পাইপ এর ব্যবস্হা করে দিতে বলি আঃবাতেন সাহেব তৎক্ষনাৎ নিজ অর্থায়নে একটি পাইপ এর ব্যবস্হা করে দেন।ঐ এলাকায় এখন পানি যাতায়াতের কোন সমস্যা নেই। তিনি আরও বলেন ফসলের কোন ধরনের কোন ক্ষয়ক্ষতি হয় নাই। উক্ত নিউজটিতে প্রকাশ করা হয় যে আনিসুর রহমানের ৩০ শতক জমি আব্দুল বাতেন বেদখল করে পুকুর দেয়। আনিসুর রহমানের সাথে এ বিষয়ে কথা বলিলে তিনি বলেন যে আমার কোন জমি তারা বেদখল করে নাই, আমার নামে মিথ্যে অপবাদ দেওয়া হয়েছে। ঐ এলাকার বাবলুর রশিদকে জিজ্ঞেস করিলে তিনি বলেন, আমরা জন্ম থেকে দেখি ডোবাটি তছির চাচা ভোগদখল করে এবারে ওনার ছেলেরা মাছ চাষ করিতেছে। এলাকার কারো কোন ক্ষতি হয় নাই। তৃতীয় পক্ষ অর্থ্যাৎ খালেক সরকারের সাথে ওদের ঝগড়া চলছে। এজন্য , মোঃ বাতেন ও তার পরিবার কে হেনস্থা করার চেষ্টা করতেছেন। মোঃ আব্দুল বাতেন সাহেব আরো জানান যে, আমার তিনটি ভাই লেখাপড়া করে বেকার থাকায় আমি মাছ চাষাবাদ এর জন্য ডোবাটিকে মাছ চাষের উপযোগী করিএবং এই মাছ চাষাবাদ এর কারনেই আজকে আমার তিনটি ভাই ও তার পরিবার-পরিজন নিয়ে সুন্দরভাবে দিন কাটাচ্ছেন। কারো ক্ষতি করে নয়, বরঞ্চ চতুর্দিকে বড় আকারে সড়ক নির্মাণ করায় স্বস্তিতে বাঁচতেছেন বলে জানান এলাকাবাসীরা। এবং তারা বক্তব্য দেন যে, আমরা অনেক শান্তিতে রয়েছি, তাদের ভিতর।
মোঃ রফিকুল ইসলাম,(৪৫) আনিচুর রহমান (৫২) নাজমুল ইসলাম,(৩০) বুলু মিয়া, (৪২) বাবলুর রশিদ কালটু (৩৫) সুজাহাঙ্গীর ইসলাম (কালা) ৩৭, আলাউদ্দিন ইসলাম (৪৮) আলমগীর ইসলাম আলম (৩৫) মোঃ মাহাবুল ইসলাম (৩০) মোঃ কালা (৩২) মোঃ লিটন ইসলাম (২০) মোঃ শফিকুল ইসলাম (৩৮) মোঃ রবিউল ইসলাম (২৮) মোছাঃ মজিতন বেগম (৩২)শরিফা বেগম (৪০) সবাই বক্তব্যে জানান যে আমাদের কোন এখানে সমস্যা এবং ক্ষতি হয়নি। বরঞ্চ আমরা লাভবান হয়েছি বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসীরা। আগে ধান ভুট্টা চাষাবাদের ক্ষেত্রে বন্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল কিন্তু, বাতেন সাহেবেরা, মাছ চাষ করার পর থেকে আমাদের ধান ভুট্টা, গম, তামাক, আমরা সুন্দরভাবে চাষাবাদ করতে পারতেছি। এতে আমাদের কোন সমস্যা নেই বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।