সত্যের খোঁজে আমরা
যার মহান আগমনী বার্তা ৬০০ বছর পূর্বে ঐতিহাসিক বাগদাদ নগরীতে শান আজমতের সহিত শুনা গিয়েছিল এবং যা পরবর্তীতে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের স্বর্গরাজ্য প্রিয় চট্টগ্রাম মাইজভাণ্ডার শরীফে এলাহি শান আজমতের সহিত প্রতিফল ঘটে।
যার পবিত্র আগমনে বাংলার জমিনে স্বয়ংসমপূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং পরিপূর্ণতা লাভ করেছে কোরআন সুন্নাহ ভিত্তিক ত্বরিকায়ে মাইজভাণ্ডারীয়া যা বর্তমান বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় এবং সফল ত্বরীকা।
আজ লক্ষ কোটি আশেকানদের রূহের জিকির যে পবিত্র সত্তা তিনি 'বাবা ভাণ্ডারী' যে পবিত্র নাম প্রতিফলিত হয়েছে তাঁর প্রিয় শৈশবেই।
তিঁনি সেই মহান সত্তা যে পবিত্র সত্তার উন্মোক্ত ফায়েজ রহমতে লক্ষ কোটি মাইল দূরে থেকেও আশেকান,মুরিদান বা কোন সাধারণ মানুষ বিপদমুক্ত হয়েছে এবং অগণিত ওলী-আওলিয়া,গাউছ,কুতুব,আবদাল,সূফী,দার্শনিক সহ অগণিত মানুষ বেলায়েতের মাকামে অধিষ্ঠিত হয়েছে যা আজ অবধি কেয়ামত পর্যন্ত এই মহান সত্তা থেকে ফায়েজ লাভ করে ওলী আওলিয়া হতেই থাকবে।
যারা পরিপূর্ণ আদব,আজিজি,ভক্তি
,বিশ্বাস এবং নিখুঁত প্রেমের মাধ্যমে থেকে 'বাবা ভাণ্ডারী' পবিত্র নাম স্মরণ করবে তারাই দুনিয়া ও আখিরাতে পরিপূর্ণ শান আজমতের সহিত সম্মানিত তথা আল্লাহর প্রিয় মুমিন বান্দা হিবেসে পরিগণিত হবে।
আর যারা বিন্দু মাত্র 'বাবা ভাণ্ডারীর' শান আজমতের উপর বেয়াদবি করবে তারা একদিকে যেমন দুনিয়া ও আখিরাতে হবে লাঞ্ছিত,অপমানিত,নির্যাতিত এবং অভিশপ্ত অন্যদিকে মহান আল্লাহর নিকট তারা বেয়াদব,নাফরমান এবং মুনাফেক বলে পরিগণিত হবে যার কঠিন শাস্তি হতে দুনিয়া ও আখিরাতে কেউ রেহায় পাবেনা।
তাই গাউছে জামান শফি বাবা (ক) লিখেছেন --- ' আদি পিতা তুমি ছিলে নূরে রহিম রহমান,চারি হালে কালে কালে উজ্জ্বলিলা দোজাহান। '
মাওলানা আব্দুল করিম মন্দাকিনী (রাঃ) লিখেছেন ---- ' গাউছে ধন জগতের সুলতান হজরত পীরানে পীরের পদে পদবান '।
তাই কবিয়াল রমেশ ফকির মাইজভাণ্ডারী লিখেছেন ------ ' ভাণ্ডারী ভাণ্ডারী বলে জপরে মন বারে বার,একনজরে মাওলা বাবা করে দিবেন পাড় '।
আসছে মহান পবিত্র ২৯ আশ্বিন হজরত গাউছুল আজম বাবা ভান্ডারীর (ক) মহান পবিত্র ওরস শরীফ।