সাথে তুমুলভাবে লাগিয়ে দিলো।
দোয়েলে কেবিন না পাওয়ার উঠলাম রাজহংসে, প্রথমে ভালো লাগা শুরু হলো যে, সিঙ্গেল কেবিনের সিট যথেষ্ঠ চওড়া, কিছু কিছু লঞ্চের দুই সিটের সমান এদের সিঙ্গেল কেবিনের সিট, চাদর বালিশের কভার সুন্দর ও পরিপাটি, ভীতরে স্প্রে মেরে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে রাখা, ভাড়াও ১০০০৳ নয়, ৮০০৳।
এ ভালোলাগা নিয়ে শুইতে যাবো……
কিন্তু…
যেই না পোস্তগোলা ব্রিজ পেরিয়ে ফতুল্লার কাছাকাছি এলো; বলা নেই কওয়া নেই, লঞ্চ ঘুরিয়ে দিলো আবারো সদরঘাটের দিকে।
সবাই তো আশ্চর্জ! ঘটনা কী, কী হচ্ছে?
এবার কর্মচারী কর্মকর্তা সবাইকে শান্ত করার চেষ্টা করছে, একেক জনের একেক জবাব, কেউ বলে এত অল্প যাত্রী নিয়ে আমাদের ‘পোষবে’ না,
কেউ বলে লঞ্চে যান্ত্রিক সমস্যা, নানান ধরনের বুলি।(তাহলে কি দরকার ছিলো তাদের দোয়েলের সাথে এমন দূর্ব্যবহারের?)
আমরা অসহায় যাত্রীদের আর কীই বা করার আছে!
রাষ্টের কর্মচারীদের! (ক্ষমতা বানদের) হাতেও যেমন আমরা জিম্মি হয়ে আছি তেমনি যাত্রীবাহী বাস, ট্রেন, লঞ্চ সহ সকল পরিবহনের হাতেও সকল জনগন জিম্মি, অসহায়।
কী আর করার! কয়েকজন উঠলো গ্রীনলাইনে, কেউ কেউ কর্ণফুলী১৪ তে, আমরা উঠলাম হাকিমুদ্দীন গামী টিপু০ তে।