তিনি উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্য ছেলেকে ভর্তি করান ঐ স্কুলে। দিন মজুর বাবার এই সন্তানকে স্কুলের শিক্ষকরা ড্রেস তৈরী করার জন্য সময় দেন সাত দিন।এর মধ্যে অনেক কষ্টে স্কুল ড্রেস হিসেবে ছেলেকে শার্ট বানিয়ে দেন অভাবী বাবা। উক্ত সাত দিনের দুই দিনের মাথায় সোমবার সকালে স্কুল ড্রেস হিসেবে শুধু শার্ট পরিধান করে স্কুলে যাওয়ায় শিক্ষক শহিদুল ইসলাম ক্লাস থেকে ডেকে মাহদীকে নিয়ে যান স্কুল ল্যাব রুমে।
অতঃপর ১৫ বছর বয়সী শিক্ষার্থীর উপর চড়াও হন স্কুল শিক্ষক শহিদুল ইসলাম এবং নবম শ্রেণির ছাত্র মাহাদীর উপর শরু করেন পাষবিক নির্যাতন।
মাহদীর ঘটনা আজ আড়ালেই থেকে গেলো,কারণ মিডিয়াকে ঘুমের বড়ি খাইয়ে ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
তবে মূল বিষয় হলো শিক্ষক ভাগ্যবান
মাদ্রাসা শিক্ষক না হয়ে স্কুল শিক্ষক হওয়ায়,
আর ছাত্রও ভাগ্যবান হতো?
যদি সে স্কুলের ছাত্র না হয়ে কোনো মাদ্রাসার ছাত্র হতো