চক্র নিয়ে কাজ করছিলো অগ্রযাত্রা’র ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ইউনিট। র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র্যাবের সাথে যৌথভাবে অগ্রযাত্রা’র টানা অনুসন্ধান চলে রাজধানীর কেরানীগঞ্জ, উত্তরা, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, ফেনী, ও নোয়াখালী এলাকায়। টিম অগ্রযাত্রা’র সরাসরি অনুসন্ধানী তৎপরতায় র্যাবের পৃথক ৭ টি অপারেশনে উদ্ধার হয় ডাকাতি করা ১০ টি পিকআপ, ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত ৪ টি পিস্তলসহ অন্যান্য মালামাল। টিম অগ্রযাত্রা’র সুনির্দিষ্ট এসব অনুসন্ধানে সারাদেশের গাড়ি ডাকাত চক্রগুলোর মেরুদণ্ড ভেঙ্গে যায়৷ ২-৩ মাসের জন্য শূন্যের কোঠায় নেমে আসে গাড়ি চুরি ও ডাকাতি। যদিও কিছু ব্যর্থতাও ছিলো। যেমন অল্পের জন্য গাড়ি ডাকাত চক্রের সারাদেশের মূলহোতাকে হাতছাড়া করে ফেলি। আর এরপর থেকে গাড়ি চোর চক্রও তাদের চুরি ডাকাতির কৌশল পরিবর্তন করে। তবে অগ্রযাত্রা’র অন্যতম বৃহৎ সাফল্য ছিলো এই গাড়ি ডাকাত চক্রের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান৷ দিনের পর দিন আমাদের এক কাপড়ে ছদ্মবেশে পড়ে থাকতে হয়েছে সাসপেক্ট এরিয়ায়।
এ অনুসন্ধানে আমার নেতৃত্বে মাঠপর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে অগ্রযাত্রা’র ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন এর –
সকলের প্রতি রইলো কৃতজ্ঞতা।
এছাড়া র্যাব-৪ ও র্যাব-৩ এর কর্মঠ অফিসারদেরও আবারো জানাই ধন্যবাদ৷