বন্দর প্রতিনিধিঃ বন্দরে মদনগঞ্জ শান্তিনগর গ্রামে
ভয়ানক এক আতঙ্কের নাম হয়ে উঠেছে নাজমা বেগম (৪২) নামে দৎসু মহিলা। স্থানীয়দের জানার আগ্রহ যে, কে এই নাজমা বেগম কি তার পরিচয় কোথা থেকে এসেছেন তিনি, কি করে এত টাকার মালিক হয়েছেন তিনি, কি বাহ তার আয়ের উৎস এসব প্রশ্নগুলো ঘুরপাক খাচ্ছে স্থানীয়দের মনে। এলাকাবাসী সাথে কথা বলে জানা গেছে, তিনি নাকি এক বছর যাবত এই এলাকাতে বসবাস করছেন । তিনি খুবই চালাক ও চতুর প্রকৃতির মানুষ তবে তাকে দেখতে মানসিক ভারসাম্যহীন মনে হলেও তিনি খুবই ভয়ানক ও খুবই হিংস্র বদ মেজাজি প্রকৃতির মানুষ তিনি গত এক বছরে মদনগঞ্জ শান্তিনগর গ্রামে এসে দুইটি বাড়ি কিনেন যার একটিও সঠিক কোন কাগজপত্র নেই । কিন্তু তারপরও তিনি এই বাড়ী গুলো নগদ ১৫ লক্ষ টাকা এককালীন পরিশোধ করেন এবং সেই বাড়িটি মেরামত বাবদ আনুমানিক আরো ৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করেছেন। এই বিষয়ে তার আশপাশের প্রতিবেশীদের সাথে কথা বলে আরো জানা গেছে, নাজমা বেগমের অর্থের উৎস কি তা আমাদের জানিনা। তবে আমরা এতোটুকু বলতে পারি যে তিনি খুবই অশ্লীল ভাষার লোক ও খুবই হিংস্রতাই আমরা তাহার পাড়া প্রতিবেশী সবাই এই নাজমা বেগম কে এড়িয়ে চলি এবং তার বিষয় আমাদের কাছে কোন সঠিক তথ্য নেই কারণ উনি মাত্র এক বছর যাবত আমাদের এলাকাতে বসবাস করছেন। আমরা শুধুমাত্র এই এক বছরের তথ্য দিয়ে আপনাদেরকে সহযোগিতা করতে পারব। তবে আমরা উনার নাম ব্যতীত আর কোন কিছুই জানিনা এবং তিনি যেই নামে আমাদের সবার কাছে পরিচিত সেটাও সত্য কিনা তাও আমরা জানিনা। তিনি গত এক বছরে এই এলাকার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষেদের নামে থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে অত্র এই গ্রামের নিরীহ মানুষদের কে তিনি এক প্রকার জিম্মি করে আইনগত ভয়-ভীতি দেখিয়ে আসছেন ,এবং একটা অদৃশ্য শক্তির বলে একশ্রেণীর মানুষদের অতি উৎসাহিত কারণে এই নাজমা বেগম এর থানায় গিয়ে অভিযোগ দেওয়ার পর পঞ্চায়েতের সালিশের মাধ্যমে তিনি টাকা উপার্জন করে থাকেন , এজন্য আমরা অত্র গ্রামবাসী তার ভয়ে অসহায় হয়ে জীবনযাপন করছি। প্রতিবেশী দের মধ্যে পাঁচ সদস্যের নামে মামলার এজাহারের অন্তর্ভুক্ত করেন ও মিথ্যা তিনজন সাক্ষীর নামও দেন,যাহা বর্তমানে বন্দর থানায় তদন্তাধীন অবস্থায় আছে, কিন্তু তিনি পরবর্তীতে তাহার এডভোকেটের চেম্বারে গিয়ে মামলার নথি চুরি করেন সেই সময় চেম্বারের সিসি