প্রিয়ো বন্ধু গন আসসালামু আলাইকুম
আপনারা সকালেই অবশ্যই ভালো আছেন।
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে হাসিনা বদলি হওয়ার পর আমার মেসেঞ্জারে অনেক বন্ধু মেসেস দিয়েছেন এবং কল করেছেন।
আমি থাকতে হাসিনার বদলি করা হলো কি ভাবে।
যদিও বিষয় গুলো আমার একান্ত তবুও আপনাদের সকলের প্রশ্নঃ উত্তর এক সাথে দিচ্ছি।
মুলত আমি হাসিনা কে বিয়ে করিনি হাসিনা আমাকে বিয়ে করেছেন।
তার পরিবারের বাচ্চা দের রক্ষা করার জন্য
তার বড় ছেলে জাহিদ হাসান জনি যার নামরে রয়েছে একাধিক মামলা নেই মামলা থেকে ছেলে কে বাচানোর জন্য আমাকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করেছে।
যখন স্টাফ কোয়ার্টার মাঠে জাহিদ ছিনতাই করতে গিয়ে সাধারণ জনগণ ভেবে ধাপ ফাঁড়ির এটি এস আই আল-আমীন এর গায়ে অস্ত্র ধরে তখর আল আমিন সহ একাধিক পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে এবং ক্ররফায়ার এর চেষ্টা করে ঠিক তখন
হাসিনা আমাকে ফোন দিয়ে কান্না কাটি করে সোনা রে আমার ছেলে কে বাঁচাও।
আমি তখন এসে যে ভাবে হোউক তার ছেলে জাহিদ কে আল্লাহ রহমতে নিজের জিম্মায় স্টাম্পের সই করে ঢাকা হাইকোর্ট থেকে জামিনে বের করি, এবং হাসিনা আমাকে তার মাথা হাত রেখে মেডিকেলের ভিতরে বট গাছতলা ওয়াদা করিয়েছিলেন
আমি যেনো তাকে ছেড়ে চলে না যাই এবং তার দুটি সন্তান দের দেখ ভাল করি, আমি সরল সোজা মনে কথা দিয়ে তাকে বিয়ে করি এবং তার সম্পন্ন দায়িত্ব নিয়ে দুজনে সাভাবিক ভাবে চলা ফেরা করি এবং ভালোই যাচ্ছে আমাদের জীবন।
ঠিক সেই সময় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৪র্থ শ্রেনী কর্মচারী সমিতির নির্বচান হাসিনা নির্বাচন করবে আমি তখন নিজের সম্পুর্ন টাকা পয়সা খরচ করে তাকে নির্বাচন করালাম।
নির্বাচনে মাত্র কয়েক ভোটে হেরে গিয়ে হাসিনা ধিরে ধিরে আমার সাথে মিস বিহেপ করতে শুরু করে।
এমন কি থানায় আমার নামে অভিযোগ করেন তখন আমি থানায় গিয়ে ওসির সাথে সব কিছু কথা বলে খুলে বলি এবং হাসিনা কে ওসি ডেকে নিয়ে গিয়ে যা বলার দরকার বলে দেন।
সর্বশেষ তার ছেলে জাহিদ এর বিয়ে তে আমি মানুষের থেকে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা নিয়ে দেই যে ছেলের বিয়ে দেও।
বিয়ের কিছু দিন পর গত রমজান মাসের ২২ শে রোজা ২৪ তারিখ হাসিনা আমাকে ফোনে ডেকে দেখা করতে বলে এবং আমি দেখা করা মাত্রই মেডিকেলের ভিতরে সামন খেকে ১০ টি পেচন থেকে ১০ মোটরসাইকেল যোগে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে সেখান থেকে হাসিনা আমাকে রেখে পালিয়ে যায় এবং ধাপ ফাঁড়ির টি এস আই আপেল মাহামুদ আমাকে উদ্ধার করে মেডিকেল ভর্তি করেন এবং আমার পায়ে ৮ টি রড লাগনো হয়
আমি একটু অসুস্থ হয়ে মামলা করি এবং সেই মামলায় হাসিনা ও হাসিনার দুই ছেলে সহ অজ্ঞাত ১০ জনের নামে মামল হয়।
তখন হাসিনা আমাকে ডেকে আমার পা ধরে কান্নাকাটি শুরু করে সোনা ছোট বাচ্চা ভুল করেছে তুমি যদি আমাকে ভালোবাসো তাহলে ওদের কে মাফ করে দাও ইতি মধ্যেই আমার উপর হামলা হওয়ার ঘটনাটি সেইরকম ভাইরাল হয় এবং হাসিনা পিছনে, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী সদস্য গোপনে তার দোষ গুন গুলো কালেট করতে থাকে আমি তখন বুঝতে পেরে হাসিনা কে বলি হাসিনা তোমার আমার মাঝে যা হয়েছে তা কাউকে বুঝতে দিওনা কারন তোমার পিছনে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য সব সময় ঘোরা ঘুড়ি করে সে আমার কথা হেসে উড়িয়ে দিলো।
এবং সে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেে ভিতরে আবারও আমার সাথে সিনকেট করলো তখন বিষয়টি সবাই দেখতে পায়, এবং তার নামে ঢাকা স্বাথ্য মন্ত্রনালয় অভিযোগ যায় যার কারনে তাকে বদলি করতে বাধ্য হয়।
তবে আমি মাটি মামুন হাসিনা ও তার দুই ছেলের জন্য যা করেছি যে তার জন্মদাতা পিতা মাহাফুজার করেছি কিন্তু তার দুই ছেলে বেয়াদব তাদের জন্য আজ হাসিনা কে বদলি হতে হলো।
বন্ধু গন আশা করি আপনার সকলে বুঝতে পেরেছেন।
আমার থেকে হাসিনা ক্ষতি কখনো চাই নি আর যতদিন বেঁচে থাকবো চাইবোনা কারন আমি তার মাথায় হাত রেখে কথা দিয়েছি।
ধন্যবাদ সকলকে