মাটি মামুনঃ
রংপুর সিটি কর্পোরেশনের ,১১ নং ওয়ার্ডের কেরানীরহাট উচ্চ বিদ্যালয় ও মহাবিদ্যালয়,
মহানগর, রংপুরের অধ্যক্ষ ধরনী কান্ত বর্মন দীর্ঘদিন থেকে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের মধ্যদিয়ে কলেজ পরিচালনা ও লাক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করে রংপুর সিটি করপোরেশন এলাকায় দুটি বিলাস বহুল ভবন নির্মাণ এর আভিযোগ উঠেছে
এবিষয়ে সাংবাদিক দের সাধারণ সদস্য বিন্দুরা বলেন একজন অধ্যক্ষের চাকুরি করে সারা জীবনেও সম্ভব নয়,এ সময় আরো বলেন গভর্নিং বডির দাতা সদস্য সহিদুলকে ধারাবাহিক ভাবে ব্যাংক অপারেটর বানানো ও সভাপতি কাজী নুর আক্তার যিনি বছরের দীর্ঘ সময় ঢাকায় অবস্থান করেন, তাকে সভাপতি পদে অলংকৃত করে একই ধারায়। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর রংপুরে একটি অভিযোগ করে গভর্ণিং বডির সদস্য- এ.কে.এম আমির হোসেন,কেরানীরহাট স্কুল এন্ড কলেজে
পর্যন্ত গভর্নিং বডির সদস্য ছিলেন তিনি । প্রতিটি মিটিংগে অধ্যক্ষ বাবু ধরনী কান্ত বর্মণকে অডিটের কথা বল্লেও কমিটির দুই বছর পূর্ণ হয়ে যায় কিন্তু অধ্যক্ষ অডিটের পদক্ষেপ নেয়নি। আবারও দ্বিতীয়বারে কেরাণিরহাট স্কুল এন্ড কলেজের সম্মানিত অভিভাবকের ভোটে
তারিখে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে প্রথম সদস্য নির্বাচিত হয়। আভিযোগে বলেন অধ্যক্ষ বাবু ধরণী কান্ত বর্মণ দাতা সদস্য মোঃ সহিদুল কে ব্যাংক অপারেটর হিসেবে বিগত ৬ বছর একই পদে বহুল রাখেন। দাতা সদস্য মোঃসহিদুল ইসলাম ও অধ্যক্ষ বাবু ধরনী কান্ত বর্মণ কে বিগত (২) বছরের আয় এবং ব্যয় এর হিসাব কমিটির হাউজে উত্থাপন করবার জন্য বল্লেও কোন খাতে ব্যয় করছে এত টাকা কোনো ভাউচার দেখাইতে না পাওয়ায়। সাধারণ সদস্য বিন্দুদের ও আভিযোগ দুজনের মধ্যে অর্থ আত্মসাৎ রয়েছে। এ বিসয়ে -এ. কে. এম আমির হোসেন বলেন বারবার দাতা সদস্যকে ব্যাংক অপারেটর বানিয়ে অধ্যক্ষ বাবু ধরনী কান্ত বর্মণ কিছুদিন আগে রংপুর পাকার মাথায় ভিআইপি এলাকায় জমি ক্রয় করে চারতলা ভিত্তি দিয়ে টাইলস্ লাগানো সহ একটি বিল্ডিংটি কমপ্লিট করে এবং ২য় প্লট কিনে, সেই প্লটে চার তলা ভিত্তি দেয় বিল্ডিং এর নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। অধ্যক্ষ বাবু ধরনী কান্ত বর্মণ প্রতি মাসে যে বেতন পায় সেই বেতন দিয়ে সংসার পরিচালনা করার পড়ে,এতোগুলো বিল্ডিং করাটা অবৈধ বড় ধরনের ইনকাম ছাড়া একেবারেই তিনি মনে করেন না। কেরানীরহাট স্কুলের লেনদেন আয় ব্যায় ক্ষতিয়ে দেখার জন্য অনুরোধ করেন রংপুর শিক্ষা অধিদপ্তরকে, অভিভাবকের ভোটে দুই বারের প্রথম সদস্য। তিনি আরো জানায় বিগত দুই বছরে কমিটির সভাপতি জনাবা কাজী নুর আক্তার ঢাকায় বসবাস করায়,তিনি স্কুলের মিটিংগে উপস্থিত থাকতে না পাওয়া। অধ্যক্ষ বাবু ধরনী কান্ত বৰ্মণ প্রতি(০৬) মাস পর ঢাকায় গিয়ে প্রয়োজনীয় স্বাক্ষর নিয়ে আসেন এবং সভাপতি ও অধ্যক্ষ গভর্ণিং বডির কোন সদস্যের সঙ্গে পরামর্শ না করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আভিযোগ। অধ্যক্ষ বাবু ধরনী কান্ত বর্মণ ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য বিগত কমিটির সভাপতি জনাবা কাজী নুর আক্তারকে আবারও বহাল রাখেন গভর্ণিং বডির অভিভাবকের ভোটে নির্বাচিত সদস্য বিন্দুদের সঙ্গে পরামর্শ ছাড়াই।