রমেক হাসপাতালে ভিতরে সাংবাদিক মাটি মামুন এর উপর সন্ত্রাসী হামলার চাঞ্চল্য তথ্য বেরিয়ে এলো।

রমেক হাসপাতালে ভিতরে সাংবাদিক মাটি মামুন এর উপর সন্ত্রাসী হামলার চাঞ্চল্য তথ্য বেরিয়ে এলো।

সত্যের খোঁজে আমরা

স্টাফ রিপোর্টারঃ

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র জানাগেছে।
গত ১৪/৪/২০২২ ইং ২২শে রমজান দিবাগত রাত সাড়ে ৮টার দিকে।
মাটি মামুনের ফোনে ফোন আসে ০১৭৭৩০৮০৪৬৬ এই নাম্বার থেকে ফোন দিয়ে মাটি মামুন কে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে দেখা করতে বলে ওই হাসপাতে সুইপার পোস্টে কর্মরত বাবুর্চি আবুলের মেয়ে হাসিনা।
মাটি মামুন মেডিকেল কলেজর সামনে গেলেই হাসিনা ও তার ভাড়াটে গুন্ডা বাহিনী এলোপাতাড়ি
ড্যাং মার শুরুকরে এসময় ধাপ ফাঁড়ির টি এস আই আপেল মাহমুদ ওদিক দিয়ে যাওয়া সময় তাকে দেখে হাসিনা ও তার ভাড়াটে গুন্ডা বাহিনী পালিয়ে যায়।
গুরুতর অবস্থায় স্থানীয় কজন ও আপেল মাহমুদ তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করেন।
এ বিষয়ে মাটি মামুন এর সাথে কথা বললে তিনি সাংবাদিক দের জানান।
হাসিনা আমার পূর্বরিচিত তার কোনো ধরনের সমস্যা হলে সে আমার থেকে সবসময় সহযোগিতা নিতো।
গত ২০২০ সালের শুরুর দিকে ১৬/২০ গ্রেট সরকারী করর্মচারী সমিতি রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখার নির্বাচন।
সেই নির্বাচনে মহিলা সম্পাদিকা পদে হাসিনা আমার থেকে টাকা নিয়ে নির্বাচন করেন।
সে নির্বাচনে হেরে যায়।
তার কিছু দিন পর আমাকে ডেকে আমার ছোট ভাই লেমন কে সরকারী চাকরি দেওয়ার কথা বলে এবং ৩০০ টাকার স্টাম্প ও একটি কুড়ি লক্ষ টাকা অগ্রনী ব্যাংক রমেক,শাখার চেক আমাকে প্রদান করেন আমার থেকে কুড়ি লক্ষ টাকা নেন এবং সেই টাকায় পচ্চিম নীলকন্ঠে চার শতক জমি কিনেন তার চোর ছেলে কে তিন লক্ষ টাকা দিয়ে মটর সাইকেল কিনে দেন অথচ সে একজন সুইপার।
হাসিনা আমাকে স্টাম্পে
উল্যেখ থাকে যে আগামী ৬ মাসের ভিতরে হাসিনা আমার ছোট ভাই কে সরকারী চাকরি নিয়ে দেবে।
কিন্তু চাকরি তো দেওয়া দুরের কথা সে আমার সাথে দেখা করেনা ফোন ধরেনা।
গত ২৪/৪/২০২২ ইং সকলে আমার সাথে পূর্বগেটে দেখা করে বলে তুমি সন্ধ্যায় এসো তোমার টাকা সব ফেরত দিবো।
আমি এই কথা শুনে বাড়িতে চলো আসলাম।
ইফতারির পর হাসিনা আমাকে ফোনে ডাকে মেডিকেল কলেজ গেটে সেখানে আমি গিয়ে হাসিনার সাথে কথা বলতেই হাসিনার বড় ছেলে জাহিদ হাসান জনি যার নামরে রয়েছে মাদক চোরা চালান,সিন্তাই,জালাও পোড়া, দূত এমন কি নারীর শিশু মামলা।
যার জি এ নং- ৫৫০/১৪/ জি এ নং১৭৯/১৪ জি এনং ১৮২/১২ জি এ নং ১৪৯/১৪ এছাড়াও হাসিনার নামে রয়েছে একাধি চেন ডিস ওড়না মামলা পাশে ছিলেন হাসিনার ছোট ছেলে জান্নাতুল জয় ও হাসিনা ভাড়াটে অপরিচিত গুন্ডা।
আমি একজন দেশের সাধারন নাগরিক হিসাবে সাংবাদিক ভাইদের দ্বারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানাচ্ছি এই মানুষ রুপি সয়তান মহিলার সুষ্ঠু বিচার চাই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *