শ্রী মিশুক চন্দ্র ভুইয়া,
নিজস্ব প্রতিবেদক।
পটুয়াখালী জেলা ও দুই উপজেলা স্পীড বোট ঘাটে চলছে চাঁদাবাজি রাঙ্গাবালী উপজেলা, গলাচিপা উপজেলা বোয়ালিয়া ইউনিয় সাধারণ জনগণের দাবি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাছে। পটুয়াখালী জেলা রাঙ্গাবালী উপজেলা থানাধীন নদীতে স্পীড বোট ঘাটে চলছে কি অদ্ভুত ভাবে দুর্নীতি, না মনে হয় সরকারি চাকরি। যেমন সকাল ৫ টা সময় থেকে ৯ টা সময় পযন্ত রিজার্ভ , আবার বিকাল ৪ টা সময় থেকে ১১ টা সময় পযন্ত রিজার্ভ ৩০০ প্রতি ভাড়া ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা পযন্ত ভাড়া নিয়ে থাকে, লোকজন প্রতি ১৫০ টাকা নিয়ে থাকে, রাঙ্গাবালী উপজেলা নদীতে সেই অদ্ভুত দুর্নীতি ও চাঁদা বাজি চালিয়ে যাচ্ছে । প্রতিবাদের কারণে দেওয়া হয় মারধর ও হুমকি
পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলা থেকে বোয়ালীয়া নদীর স্পীড বোট ঘাটে চলছে চাঁদা টাকা না দেওয়ার কারণে ও প্রতিবাদ করার কথা বলে দেওয়া হয়েছে মারধর এখনো হয়নি প্রশাসনের নজরদারি।
বোয়ালিয়া স্পীড বোট ঘাটে, অবস্থা চরমভাবে হতাশ হয়েছে সাধারণ জনগণ হয়রানি ও প্রতিবাদে শিকার হয়েছিল সাধারণ জনগণ এমনকি মারধর করেছে সাধারণ জনগণ চাঁদা বাজি নিয়ম কানুন বড়ই অদ্ভুত স্পীড বোট ঘাটে টোলের চাট থাকে বেশি পরিমাণের টাকা দিতে হবে না হলে হয়রানি করেন আমাদের দেশের বিভিন্ন ধরনের মানুষ।
এমনকি স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রী কাছে থেকে টাকা নিয়ে থাকে না দিতে পারলে হয়রানি করেন ছাত্র ছাত্রী, প্রতি ছাত্র ১৫০ টাকা সাধারণ জনগণ ১৫০ টাকা প্রতি , হাত ব্যাগ লোক ১০৫ – ২০০ টাকা , এমনকি সাধারণ জনগণ সাথে রাগে খারাপ আচরণ করেন টাকা কম দিলে।
স্কুল কলেজের ছেলে ও মেয়েদের কে খারাপ আচরণ করেন টাকা কম দিলে তার প্রতিবাদ করতে চাইলে ভয় ভিক্তি দেখায় বকাটে ছেলেদের দিয়ে হুমকি দিয়েথাকে। তাই কোন জায়গায় কোন কথা বলতে পারি না।
তাই নদীর পানপট্টি ঘাটে দিয়ে চাঁদা বাজি চালিয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশও একটি উনয়নশীল দেশ। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান বাংলাদেশকে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বর্তমান সরকার বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা নিঃসন্দেহে সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সরকার বছরের শুরুর দিকে সারা দেশের সমস্ত সরকারি-বেসরকারি
এছাড়া পরিস্থিতি খারাপ গেলে অন্য যেকোনো সময়ও শিক্ষার্থীদের মাঝে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে থাকেন বাংলাদেশ সরকার। বর্তমানে এই চলতি বছরে বাংলাদেশ সরকার সব শিক্ষার্থীর মাঝে হাত বাড়িয়ে দিয়েন সরকার। তার মাঝে চাঁদা বাজি চালিয়ে যাচ্ছে ঘাটের মাঝি।এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে পটুয়াখালী জেলা রাঙ্গাবালী ইউনিয়নের দিয়ে যেতে ও দুটি উপজেলার জনগণ পারাপার করে নদীতে ক্ষেয়া পার হতে হয়। এ ঘাটেচলছে দুর্নীতির ও চাঁদা বাজে ছায়াপথ দিয়ে আসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু দুঃখের সহিত বলতে হয়, তিনি সেই ছায়াপথ দিয়ে সাংবাদিকের চোখের আঁড়ালে তাঁর সঠিক গন্তব্যে পৌঁছতে পারেনি।
প্রাচীন ভারতে দুর্নীতির এক চিত্র তুলে ধরেছেন উপেন্দ্র ঠাকুর। তিনি বলেছেন, আমরা পছন্দ করি আর না করি দুর্নীতি ছিলো, আছে এবং থাকবে। এটি মানব সমাজের মতোই প্রাচীন এক সামাজিক সমস্যা। তবে সময়ের ব্যবধানে দুর্নীতির ধরন প্রকৃতিতে যেমন পরিবর্তন এসেছে, তেমনি দুর্নীতি এখন ব্যাপকভাবে সমাজ দেহে ছড়িয়ে পড়েছে।
বস্তুতঃ বাংলাদেশে দুর্নীতি এক অন্যতম প্রধান সামাজিক অনাচার/ব্যাধি হিসেবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আমাদের সমাজে দুর্নীতি এতই ব্যাপকতা লাভ করেছে যে, অনিয়মই যেন নিয়ম আর দুর্নীতি যেন নীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর্থ-সামাজিক ও প্রশাসনিক প্রতিষ্ঠান সহ সমাজের প্রতিটা ক্ষেত্রে দুর্নীতি এতই বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দুর্নীতিই যেনো অনেকের জীবন প্রণালীর অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কয়েকজন অভিভাবক/দরদী মায়ের মুখ থেকে অসহায়ত্বের কথা এই পত্রিকার সাংবাদিকের কানে আসে। তারা সাংবাদিককে জানায়, সাংবাদিককে
এ ব্যাপারে এই পত্রিকার সাংবাদিক
তিনি আরোও বলেন, তবে আমি যতদূর জানতে পারছি প্রতি শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ১৫০ টাকা করে নেওয়া হয়। তা ছাড়া প্রতি ছাত্র ছাত্রী কাছে থেকে ৬০০ টাকা করে প্রতি মাসে নিয়েছেন।কিন্তু সেই মানসম্মত তা ভয়ে তাছাড়া সব বাবা-মা চায় তার সন্তানকে মান-সম্মত কাপড় দিয়ে
গভীর মনোক্ষণ্য হয়ে তিনি এই পত্রিকার সাংবাদিককে বলেন, শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের সাথে প্রতারণা করবে তা আমি কখনো ভাবিনী। আর এই ব্যাপারে অতি শিঘ্রই শিক্ষকদের নিয়ে গোল মিটিং করবো এবং এ বিষয়ে তাদের কাছ থেকে জানা যায়।
এখন প্রশাসনের নিকট এই পত্রিকার সাংবাদিকের প্রশ্ন হইলো, যদি প্রতি শিক্ষার্থীর কাছ থেকে নেয়া ৫০০ টাকা নেওয়া হয় থেকে কার ইঙ্গিতে এ কাজ হচ্ছে, কে সেই কুলাঙ্গার ব্যক্তি, এই ব্যাপারে বিশেষভাবে তদারকি নেওয়া হোক প্রশাসনের নজরদারিতে। এই বলে সাধারণ জনগণ দাবি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেত্রীর কাছে।