রাফিনহাঃ ম্যাচের সব থেকে

রাফিনহাঃ ম্যাচের সব থেকে

হতভাগা পারফর্মার। সেকেন্ড হাফে রাইট সাইড থেকে স্পিডি রান নিয়ে ডি বক্সে ঢুকা পড়া দারুন ছিলো। প্রতিপক্ষের ডিফেন্স কেপে যায়। দুর্দান্ত শটটি গোলবারে না লাগলে অসাধারন একটা গোল পেতেন তিনি। ব্যাড লাক।

পাকুয়েতাঃ ফ্লপ অফ দ্যা ম্যাচ। গোল করার জন্য একটু বেশিই তাড়াহুড়া করছিলো। যেখান সেখান থেকে হুদাই শট নিচ্ছিলো। নেইমারের বাড়ানো একটা সহজ সুযোগ মিস করেছে। তাছাড়াও কয়েকটা গোল মিস করেছেন তিনি।

নেইমারঃ পায়ের ব্যাথা নিয়েও স্বাভাবিক খেলা করেছে। পেনাল্টি বাদেও গোল করার মতো সুযোগ এসেছে তবে কাজের কাজ হয়নি। তবু ম্যাচ শেষে নামের পাশে ২ টা গোল। পেলের রেকর্ড এখন দারপ্রান্তে।

ভিনিসিয়াসঃ প্রায় সকল ব্রাজিল ফ্যানদের ড্রিম ভিনি নেইমার একসাথে খেলবে। আজ ভিনিকে লেফটে নামিয়েছিলো তিতে। ক্লাবের মতোই স্পিড নিয়ে বল বাড়িয়ে বেশ কয়েকবার। তবে নিজেকে পরিপুর্ন ভাবে গোছাতে না পারলে শুরুরর একাদশের দরজা খুলছেনা তার।

কৌতিনহোঃ কৌতি অফ ফর্মে থাকলেও ন্যাশনালে সে কখনো খারাপ খেলেনা। জাতীয় দলে ফিরেই গোল করেছিলো। আজ মাঠে নেমেই গোল। একজন মিডফিল্ড এখনকার ফ্যানদের কাছে গোল না পেলে অফফর্মে থাকে। কৌতি গোল দিলে সবাই বড়াই করে, গোল না দিলে অফফর্ম। যায়হোক, ন্যাশনালে সে পাকুয়েতার জায়গাটা খুব দ্রুত নিজের করে নিবে আশা করি।

জেসুসঃ কৌতির মতো জেসুস ন্যাশনালে ভালো সাপোর্ট দেয়। দীর্ঘ সময় ধরে গোলহীন থাকা জেসুস বাদ পড়েছিলো। ক্লাবের পারফর্ম দিয়ে দলে ফিরে বদলি হিসাবে নেমে করলেন দুর্দান্ত গোল।

||তিতে ব্রাজিলের খেলোয়াড়দের ব্যাবহার করতে না পারলে কাতার থেকেও ফিরতে হবে খালি হাতে||

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *