জাতীয় দৈনিক সত্যের খোঁজে আমরা প্রশাসনের সহযোগিতায় জাহাজ থেকে তেল পাচারের অভিযোগ স্থানীয়দের।
দৌলতখান থানার পিছনেই চকিঘাট এলাকায়
মিয়ার হাটের মনির নামের তেল পাচারকারী চক্র
গত একবছর ধরে দৈনিক শত শত ব্যারেল তেল
জাহাজ থেকে নামাচ্ছে বলে প্রমান পাওয়া গেছে।
কয়েকদিন পর পর চকিঘাটে অভিযান দিলেও
তেল পাচার বন্ধ হয় না, কারন ব্ল্যাকের তেল আটক হলেও চোরা কারবারি আটক হয় না।
তাদের নাম ও প্রকাশ্যে আসে না।
যারা তেল পাচার করেন তারা হলেন
১/হাজিপুরে রাসেল, বর্তমান মেম্বার ।
.চকিঘাটের,
২/মনির, সাং মেয়ার হাট
৩/জুয়েল কাজি, বিএনপি নেতা।
৪/নুরইসলাম, সাং মেয়ার হাট।
৫/ হাদিস সহ বেশ কয়েকজন।
সুলিজ গেইডের
৬/ হারুন সিকদার সহ অনেকেই।
এদের কাছ থেকে ব্যারেল প্রতি ৩০০/৪০০টাকা করে নিয়ে শেল্টার দিচ্ছে স্থানীয় নেতারা।
জাহাজ থেকে তেল নামিয়ে
দৌলতখান মুন্সি স্টোর, ভাই ভাই স্টোর নামে তেলের লাইসেন্স আছে, এই লাইসেন্সগুলো জাহাজ থেকে পাচার কদা অবৈধ তেল গুলো বৈধ করে বিভিন্ন উপজেলায় তেলের লড়ি ভড়ে পাঠাচ্ছে ।
এরা তেল পাচার করে, টাকার পাহাড় গড়েছে ,
সাংবাদিকরা কয়দিন লেখালেখি করলে, প্রশাসন
অভিযান দিয়ে দুই তিন ব্যারেল আটক করে আই ওয়াশ করে, প্রকৃত চোরাকারবারীদের আটক করা হয়নি কখনো।
দিনদিন সাধারণ মানুষের আস্থা উঠে যাচ্ছে প্রশাসনের উপর।
কিছু দালাল আছে প্রশাসনের দালালী করে।
অনুসন্ধান চলমান।
ভিডিও চিত্র গত দুই দিনের দুইটা অভিযানের।