স্বামীর মৃত্যুর পর নিজের পৈত্রিক ভিটা বাড়িতে উঠতে গিয়ে নির্যাতিত তিন বছরের শিশু বাচ্চা সহ লিপি আক্তার।

স্বামীর মৃত্যুর পর নিজের পৈত্রিক ভিটা বাড়িতে উঠতে গিয়ে নির্যাতিত তিন বছরের শিশু বাচ্চা সহ লিপি আক্তার।

নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার সদর কলেজ মোড়ে
স্বামীর মৃত্যুর পর নিজ বাড়িতে উঠতে গিয়ে নির্যাতিত তিন বছরের শিশু বাচ্চা সহ লিপি আক্তার,
নির্যাতিত হন দেবর, ননদ, ভাসুর, তাদের কাছ থেকে সে বিগত ১৬ বছর ধরে গার্মেন্টসের চাকরি করে টাকা উপার্জন করে বাড়ি করেন এবং জমি কেনেন সেই বাড়ি এবং জমির মধ্যে উঠতে দিচ্ছেন না মরে যাওয়া স্বামীর ভাই ও বোনেরা। তিন বছরের শিশু বাচ্চা সহ মানবতার জীবনযাপন পার করতেছেন লিপি আক্তার, আজকে সে তার বাড়ির মধ্যে উঠতে গেলে তাকে তার ভাসুর ব্রাক ব্যাংক কর্মচারী জা রংপুর শাখায় কর্মরত আছেন, এবং ননদ, দেবর, নির্যাতিত করে ফেলে রাখেন বাড়ির উঠানে। স্থানীয় লোকজনেরা বলতেছেন যে তার নিজের সম্পত্তির মধ্যে উড়তে গেলে এভাবে বারবার নির্যাতিত হয় লিপি আক্তার। এবং লিপি আক্তারের যে তিন বছরের শিশু বাচ্চা তাকেও তারা নির্যাতিত করে বারবার। লিপি আক্তার এর আগে অনেক জায়গায় বিচার দিলো বিচার পাননি
তিনি। তার নিজের অধিকার ফিরে চান স্বামীর পৈত্রিক ভিটায় উঠতে চান এবং তিনি বলেন আমাকে আমার পৈতৃক ভিটায় উঠতে দেওয়ার জন্য সবার সহযোগিতা চাই।

তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আইন সহায়তা কেন্দ্র (আসক) ফাউন্ডেশন নীলফামারী জেলা কমিটি পক্ষ থেকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *