ভোলা থেকে রুবেল।
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের আমলে হামলা, মামলা,অসহনীয় নির্যাতন, জীবন নাশের প্রতিনিয়ত হুমকি নিয়ে রাজপথে সরব উপস্থিতি ছিলো নোমান চেয়ারম্যানের। আওয়ামী দোসররা মনে করেছিলো ক্ষমতার পালাবদল হবে না। তাই তারা নির্যাতনের স্টিমরোলার চালিয়ে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিলো নোমান চেয়ারম্যান ও তাঁর পরিবারকে। গত ৫ আগষ্ট স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের পতনের পর তাদের দাম্ভিকতা কমতে থাকে। ষড়যন্ত্রের বিস্তৃত জাল ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
গত ১৭ বছরে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে পুলিশ, RAB, ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসরদের রোষানলে পরে বহুবার কারাবরণ করতে হয়েছে। কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে থাকতে হয়েছে ৭২০ দিন। পুলিশ কর্তৃক গ্রেফতার হয়ে থানা হেফাজতে রেখে অসহনীয় নির্যাতন করে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে রাজনৈতিক ভাবে দূরে রাখার চক্রান্ত করেও তারা সফল হননি।
স্বৈরাচার আওয়ামী সরকার নেই কিন্তু তার দোসররা আছে। ষড়যন্ত্র থেমে নেই। সকল ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে নোমান চেয়ারম্যান এগিয়ে যাবে। বিএনপি নোমান চেয়ারম্যানকে আরো যোগ্য স্থানে নিয়ে যাবে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।