দিনাজপুর হাকিমপুর প্রতিনিধ
মোঃ ওয়াজ কুরনী
১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা রেকর্ড হয়েছে ৯৩ শতাংশ। শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন শিশু ও বৃদ্ধরা। হাসপাতালগুলোতে প্রতিদিনই বৃদ্ধি পাচ্ছে রোগীর সংখ্যা।
বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় ওই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তবে গরম কাপড়ের অভাবে বিপাকে পড়েছে অসহায় নিম্ন আয়ের মানুষগুলো। প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না কেউ।
রিকশাচালক রফিক মণ্ডল বলেন, শীতের প্রকোপ বেড়ে যাওয়াতে রিকশা নিয়ে সকালে কাজে যেতে পারছি না। সংসারে তিনজন সদস্য রয়েছে। আমাকে রিকশা চালিয়ে তাদের চালাতে হয়। খুব বিপাকে পড়েছি আমি।
আব্দুল কাহের নামে এক কৃষক বলেন, হিমেল বাতাসের কারণে শীত বেশি। সেই সঙ্গে সূর্যেরও দেখা মিলছে না। বোরো ধানের বীজতলা নিয়ে খুব চিন্তার মধ্যে রয়েছি।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জানান, বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় দিনাজপুরের হিলিতে ১০ ডিগ্রি তাপমাত্রা এবং ৯৩ শতাংশ বাতাসের আর্দ্রতা নির্ধারণ করা হয়েছে।