সত্যের খোঁজে আমরা
রানা,পটুয়াখালীঃঃ
পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা উপজেলার গোলখালী ইউনিয়নের হরিদেবপুর বাজারের দক্ষিণ পাশে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নদীর ভেরি বাধের রাস্তা নির্মাণ করেন, ক্ষতিপূরণ হিসেবে জমির খতিয়ান নম্বর -০৫ দাগ নম্বর ৩০১, এল,এ কেস নম্বর০৩/২০২০-২১ জারির নম্বর ৬৯১৫ মোসাম্মৎ ফাতেমা লাকি, পিতা নুরুল ইসলাম, স্বামী মনির উকিল, সাং – বদরপুর, উপজেলা- গলাচিপা, রাস্তায় কাজ তৈরি করার সময় একটি সয়ামিল ছিল, সয়ামিলের ক্ষতি পূরন হিসাবে ৩৪,৭৩,৫৭৯ টাকা পায়,-৫.৪.২৩ তারিখ চেক নম্বর – ২৮৭৭৯১ উত্তোলন করে,এবং ১.০৮.২৩ তারিখে পুনরায় একই স্থানে মিলঘর ঠিক করে, মিল চালানের জন্য। সরোজমিনে জানা যায় মিলঘরটি একই স্থানে আছে মিল চালানোর প্রস্তুত করা হচ্ছে, মিলের মালিকের কাছে জানতে গেলে বলে পানি উন্নয়ন বোর্ড তার জায়গা বুঝিয়ে দেয়নি, কোন টাকা পায়নি, তাই পুনরায় কাজ করাচ্ছি। মোঃ মনির উকিলের, শশুরের জায়গায় মিলটি স্থাপন করেন, মিলের মালিকের স্ত্রীরীর নাম দেন মোছাঃ ফাতেমা লাকী সরকারি জায়গা আত্মসাৎ করে। তার শশুর বাড়ির বংশধর এর নামে ০.৯০৫০ জমি একর হয় মৌজাঃ বদরপুর জে.এল নম্বরঃ ১০৯ হলো, খতিয়ান নম্বর ০৫ দাগ নম্বর, নাম গুলো হলো ২৮৯, ২৯২, ২৯৩,২৯৪,২৯৫,৩০১,৩০২ নাম হলো ১. মোঃ আছমত আালী,পিং নজু খাঁ ২.মোঃইছব, পিাং বাবু খাঁ ৩. আব্দুল আজগর আলী পিং -ছবু খাঁ ইত্যাদি মোট জমির পরিমাণ ০.৯০৫০জমি কর করা হয় তাদের টাকার পরিমান ৮২,৭৬,৫৩৮ টাকা পায়, কিন্ত ০৫ খতিয়ানে জমিতে মামলা হয় মামলা নম্বর মামলা হওয়ার কারনে জমির টাকা তুলতে পারেনি। তারা জমি ভোগদহল করতেছি এবং সরকারি টাকা আত্মসাৎ করার পাইতারা চলছে।