থেকে বাসে রামপুরা আসছিলাম। প্রচন্ড জ্যামের মধ্যে গরমে সব যাত্রীই ঘেমে নেয়ে ভীষণ ক্লান্ত। এরই মাঝে একজন যাত্রীকে দেখলাম সীট পেয়েও পুরোটা পথজুড়ে সকল ক্লান্তি, কষ্ট দূরে ঠেলে দাঁড়িয়ে রইল। কেন, বলতে পারবেন?
কারন তিনি যে একজন বাবা। মাথার উপর ঘুরতে থাকা বাসের ছোট্র ফ্যানটি যেন কোলে ঘুমানো মেয়েটির গায়ে শান্তির সবটুকু পরশ বুলিয়ে যায় তাই জন্য এই অক্লান্ত প্রচেষ্টা।
বাবা, হ্যাঁ একমাত্র বাবা-ই পারে পৃথিবীর সব দুঃখ কষ্ট থেকে সন্তানকে পরিবারকে পরম মমতায় আগলে রাখতে। বটবৃক্ষের ন্যায় – রোদ, বৃষ্টি, ঝড় সব কিছু থেকে রক্ষা করতে।
এই বাবা যাদের এখনো আছেন , কখনো কষ্ট দিয়েন নাহ তাঁদের । মাথার উপরে ” বাবা ” নামক ছাঁদ টা যেদিন থাকবে না , সেইদিন কোটি টাকা দামের রুফ টপ দিয়েও শান্তি মিলবে না … ভালো থাকুক বাবা’রা এপাড়ে নয়তো ওপাড়ে 🙂