আপনার সন্তানকে “অভাব”শেখান॥ আপনার প্রচুর সামর্থ্য  থাকলেও

আপনার সন্তানকে “অভাব”শেখান॥ আপনার প্রচুর সামর্থ্য থাকলেও


আপনার সন্তানকে “অভাব” শেখান..

যা চাইবে তাই যদি হাজির করেন,
আপনার বাচ্চার “মানুষ” হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

ক্ষুধা নিবারন করার জন্য মানুষকে যে পরিমাণ ব্রেইন ব্যবহার করতে হয়,তাতেই একজন মানুষ যা অর্জন করে এটা দিয়ে সে জীবন পার করে দিতে পারবে।

সন্তানকে এমনভাবে প্রস্তুত করেন
যে আপনি না থাকলে সে কিভাবে চলবে তার ট্রেইনিংটা সে পায়।

তাকে কোন কিছু করতে না দিয়ে ঢেকি বানালে,
সে আপনার অবর্তমানে কষ্টতো পাবেই,
আপনাকেই সবচেয়ে বেশি দোষারোপ করবে।

অনেকেই একটা আলাপ করেন পরে এমনিতেই সব শিখে যাবে।

একটা মানুষ হঠাৎ করেই মানুষ হয় না,আস্তে আস্তে মানুষ হয়!

কারন আপনি যখন থাকবেন না
দুনিয়ার কঠিন পথ তাকে একা চলতে হবে।
সেই একা চলার ট্রেইনিংটা তাকে শক্ত করবে,আপনিও দেখবেন হাল্কা ফিল করবেন!আপনার সন্তানকে শেখান চাইলেই সব কিছু পাওয়া যায় না।

সব কিছু পাওয়ার দরকারও নাই…
কষ্টের মাধ্যমে অর্জিত জিনিসের মূল্য বোঝান…
তাকে বোঝান সবকিছু ছাড়াও জীবন চলে ,দৌড়ায় ,উড়ে।

সংগৃহীত পোস্ট।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *