কিছু নেই। দেশের শিক্ষিত সমাজ তার সিনেমা দেখে না। দেশ ও সমাজের জন্য শাকিব কোনোদিন কিছু করেন নি নিজ এলাকায় তার একটি টাকা ও দান করেননি। দেশ ও সমাজের জন্য যে কিছু করতে হয় সেই জ্ঞান বা মেধা মূর্খ শাকিবের নেই। সে শুধু একটা কাজই ভালো পারে- বিয়ে না করে মেয়েদের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করা। আর মেয়েদের গর্ভবতী করা। শাকিব এর আসল নাম মাসুদ। সিনেমা করতে গিয়ে সে শাকিব খান নাম নিয়েছেন যেই খান কে হাওলাতী খান বলে মানুষ। উনি মানুষ হিসেবে উন্নত নন। তার মধ্যে মনুষ্যত্ব নেই। মানবিকতা নেই। দেশের মূর্খ শ্রেনী তাকে নিয়ে মাথা ঘামায়। একজন জ্ঞানী বা রুচিশীল ব্যাক্তি শাকিবকে নিয়ে ভাববে না। তাকে নিয়ে ভাবার কিছু নেই। তার একমাত্র যোগ্যতা নিম্ম মানের অশ্লীল বাংলা সিনেমা করা যা শুরুর দিকে সে করেছে ও।
যে মানুষ ‘দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন’, ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’, ‘চিলড্রেন অব হেভেন’ অথবা ‘প্যারাসাইট’ এর মতো মুভি গুলো দেখেছে, তাঁরা কোনো দিনও বস্তাপচা শাকিবের মুভি দেখবে না।
মূলত শাকিব একজন নাম্বার ওয়ান লুচ্চা। সব মানুষের ধারনা অসংখ্য মেয়ের সাথে সে বিয়ের কথা বলে শারীরিক সম্পর্ক করেছে। এটাই তার নেশা। শাকিব একজন সাইকো। তার পেশা সিনেমা করা আর নেশা মেয়েদের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করা। মিডিয়ার কারনে আমাদের সামনে অপু বিশ্বাস বুবলি এবং রাত্রির নাম এসেছে। কিন্তু লোকদের ধারনা কমপক্ষে সে ১০০ মেয়ের সর্বনাশ করেছে। শাকিব একজন নির্লজ বেহায়া হিজড়া টাইপের মানুষ।
বাংলাদেশ সরকারের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উচিৎ শাকিব সম্পর্কে তদন্ত করে তাকে আইনের আওতায় আনা। খোঁজ নিলে জানা যাবে সে অসংখ্য মেয়ের সাথে লটর-পটর করেছে যা কিনা ধর্ষণ মামলার আওতায় পরে। শাকিব কে বাদ দিয়ে আমাদের ভাবতে হবে দেশের সমস্যা ও সমাধান নিয়ে।
বিএফডিসির উচিত হবে শাকিব খান কে চিরতরে বহিষ্কার করা।সে যেন আর কখনও কোনো দিন ইন্ডাস্ট্রির ভেতরে ইন না করতে পারে!