বোরহানউদ্দিনে মেঘনা নদীতে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে রাতের আঁধারে অতর্কিত আক্রমণ

বোরহানউদ্দিনে মেঘনা নদীতে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে রাতের আঁধারে অতর্কিত আক্রমণ

সত্যের খোঁজে আমরা

ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার টবগী

ইউনিয়নে বিগত ১3০0২৩ ই তারিখ রোজ রবিবার মাঝ রাতে হারুন মাঝি উপরে অতর্কিত হামলা চালায় নুর আলম মাঝি।
ভুক্তভোগী হারুন মাঝির(৪০) পরিচয় সূত্রে জানা যায় তার পিতা মোঃ ইদ্রিস মাঝি (৬৫)
টবগী ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা।
হারুন মাঝির ভাষ্যমতে সে প্রতিদিনকার মতো মেঘনা নদীতে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে খেয়া বাইতে যায়।তার নৌকা ছিল দুই নংসিরিয়ালে/ ক্রমিক নাম্বারে।কিন্তু স্রোতের টানে সে এক নম্বর নৌকাকে পিছনে ফেলে সামনের দিকে এগিয়ে যায়। যার পরিপ্রেক্ষিতে প্রথম নৌকার নুর আলম মাঝি(২৪)পিতা জান্টু মাঝি(৬০) টবগী ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা, ভুক্তভোগী হারুন মাঝির নৌকাকে তার ইঞ্জিন চালিত নৌকা দিয়ে সজরে ধাক্কা মারে। হারুন মাঝির নৌকার আংশিক ছিড়ে যায়।সে মাঝ নদী থেকে কোন রকমে প্রাণে বেঁচে ফিরে ঘাটে আসে। এতেও ক্ষান্ত হয়নি নুর আলম মাঝি।
রাতের আঁধারে তাহার নৌকার ভাগীদারদেরকে নিয়ে হারুন মাঝির উপরে লাঠি সোটা নিয়ে হামলা করে এবং মারাত্মকভাবে আহত করে।
বর্তমানে হারুন মাঝি বোরহান উদ্দিন উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।তার মাথায় এবং হাতে আঘাত লাগে।
এই খবর লেখা পর্যন্ত থানায় কোন মামলা করা হয়নি।হারুন মাঝির শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষতের চিহ্ন এবং চারটি এক্সরে করা লাগছে।
এ বিষয়ে নুর আলমকে ফোন কলে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে বলে আমরা তার চিকিৎসার ব্যবস্থা নিয়েছি।

হারুন মাঝি স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীদের মাধ্যমে মাননীয় এমপি মহোদয় এবং প্রশাসনের কাছে নুর আলম মাঝি কর্তৃক অতর্কিত হিংসাত্মক হামলার সুবিচার দাবি করে।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে কাজল মিস্ত্রির ছেলে নাজিম উদ্দিনকেও নুর আলম মাঝি হামলা করে ফলে নাজিমুদ্দিন আহত হয়
উপরিউক্ত দুটি ঘটনার ভিডিও ফুটেজ বিদ্যমান।
নাজিমুদ্দিনও স্থানীয় প্রশাসনের কাছে হামলার বিচার দাবি করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *