সত্যের খোঁজে আমরা
সৈয়দ মিলনকে কুপিয়ে আহত করার মামলার সহযোগী আসামী জাহাঙ্গীর ফরাজীকে আটকের পর রোববার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত তাকে জামিন আদেশ দেয়। এই খুশিতে আবেগে আত্মহারা হয়ে মিজানুর রহমান নামের কথিত সাংবাদিক আদালতের ভিতর প্রবেশ করে আসামীর কাঠগড়ার কাছে এসে বুকে জড়িয়ে আসামী জাহাঙ্গীরকে সাথে নিয়ে বাহির বাহির হওয়ার চেষ্টা করে আদালত অবমাননা করে। এদৃশ্য দেখে চীফজুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ মনিরুজ্জামান তাৎক্ষণিক কোর্ট পুলিশদেরকে মিজানকে এ্যারেস্ট- করার নির্দেশ দেন। পুলিশ তাকে আটক করে হ্যান্ডক্যাফ পরিয়ে আসামীর কাঠগড়ার উপস্থিত করে। সে সাংবাদিক পরিচয় দিলেও কোন পরিচয়পত্র দেখাতে পারেনি।কথিত সাংবাদিক মিজান ক্ষমা প্রার্থনা করে জানায় আসামী জাহাঙ্গীর অসুস্থতা বোধ করায় তাকে নিয়ে বারান্দায় বসাতে চেয়েছিল।কার নির্দেশে এমন দ্বায়ীত্ব পালনে এসেছন? এর সদুত্তর দিতে পারেনি। মিজান আবেগের লাসায় আটকে পড়েছে। বিচারক তাকে কোর্ট হাজতে আটক রাখার নির্দেশ দেন।