বিলকিছ আক্তার রুবি স্টাফ রিপোর্টার
ময়মনসিংহে এ চক্রে রয়েছে বহু নারী সদস্য। যে নারী সদস্যদের দিয়ে করানো হয় প্রতারণার ফাঁদ। এ ফাঁদে পরে বহু যুবকরা হারিয়েছে ইজ্জত সম্মান, হারাতে হয়েছে অর্থ সম্পদ। এ চক্রের লিডার সমলা আক্তার সুমি।
৩ টি বিয়ে করেও সমলা আক্তার সুমি কাবিন নামায় লিখেন তিনি কুমারি।
সমলা আক্তার সুমি চরকালিবাড়ী এলাকায় ফ্লাট বাসা ভাড়া নিয়ে বিভিন্ন নাম ব্যবহারের মাধ্যমে ফাঁদ তৈরি করে লাক্ষপতি সুমি ।সে মায়ার জালে ফেলে শিকার করেন একের পর এক যুবককে। সমাজের ধনাঢ্য পরিবারের যুবকরাই তাঁর মূল টার্গেট। তাঁর টার্গেট যাদের উপর, তাদেরকে তাঁর চক্রের নারী সদস্যদের দিয়ে প্রেমের মায়ার জালে ফেলে গত 0৮/0৮/২০২৩ইং তারিখ বায়েজিদ নামে এক ব্যক্তিকে কৌশলে আটক করিয়া মুক্তিপনের জন্য মোবাইলে দুই লক্ষ টাকা দাবি করেন। বায়েজিদ এর স্ত্রী রাবেয়া আক্তার মুক্তিপনের বিষয়টি জেলা গোয়েন্দা শাখা ডিবি পুলিশকে অবহিত করিলে ডিবি পুলিশ রাবেয়াকে সংগে নিয়ে ০৯/০৮/২০২৩ ইং তারিখ রাত্র অনুমান দুই ঘটিকায় সমলা আক্তার সুমির কবল হইতে উদ্ধার করেন ডিবি পুলিশ। গ্রেফতারকৃত সুমির বিরুদ্ধে ১৫৪ ধারায় অপরাধ সংক্রান্ত কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা রয়েছে যাহার মামলা নং- ৩৬/৮১০
সে প্রেমিকা হয়ে যুবকদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিবাহ করার নাম সহ ধর্ষণ মামলার দোহাই দিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেয়। ব্ল্যাকমেইল করে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা। এই নারী চক্রের সদস্যদের সেল্টার দিয়ে থাকে ময়মনসিংহ শহরের নামধারী কিছু সাংবাদিক ও সম্পাদক মন্ডলীরা এই চক্রের নারী সদস্যদের সহযোগিতা ও সেল্টার দিয়ে থাকে।